রাবিয়া নাজ বতান ঘটনা কি?

রাবিয়া নাজ ভাতানকে 12 এপ্রিল, 2018-এ গিরেসুনের আইনেসিল জেলায় তার বাড়ির সামনে গুরুতর আহত অবস্থায় পাওয়া গিয়েছিল, যখন তার বয়স ছিল মাত্র 11 বছর, এবং তাকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল। দুর্ভাগ্যবশত, সমস্ত হস্তক্ষেপ সত্ত্বেও, তিনি তার জীবন হারিয়েছিলেন। এই ঘটনাটি এমন একটি সত্যকে প্রতিফলিত করে যা এখনও পুরোপুরি স্পষ্ট নয়।

ঘটনার বিস্তারিত

12 এপ্রিল, 2018, রাবিয়া নাজ বতান স্কুল থেকে বের হওয়ার পর তার বাড়ির সামনে আহত অবস্থায় পাওয়া যায়। রাবিয়া নাজকে হাসপাতালে নেয়ার পরও তার মৃত্যু হয়। এই ঘটনার পরে শুরু হওয়া তদন্ত আত্মহত্যার সম্ভাবনার উপর দৃষ্টি নিবদ্ধ করে, কিন্তু তার বাবা শাবান ভাতান এবং কিছু প্রত্যক্ষদর্শী এই থিসিস প্রত্যাখ্যান করেছিলেন। ঘটনার ময়নাতদন্ত এবং ক্যামেরা ফুটেজের মতো প্রমাণগুলি পরীক্ষা করা হয়েছিল, তবে কোনও স্পষ্ট সিদ্ধান্তে পৌঁছানো যায়নি এবং তদন্ত এখনও চলছে।

বিচার দাবি ও তদন্ত

রাবিয়া নাজ বতানের মৃত্যু জনসাধারণের মধ্যে ব্যাপক ক্ষোভের সৃষ্টি করে এবং বিচারের দাবি বৃদ্ধি পায়। বাবা শাবান ভাতানও তার ন্যায়বিচারের সন্ধানে দৃঢ়তার সাথে লড়াই করছেন এবং রাষ্ট্রপতি এরদোগানের বিরুদ্ধে মামলা করেছেন। তবে ঘটনাটি 6 বছর পেরিয়ে গেলেও পুরোপুরি পরিষ্কার না হওয়ায় তুরস্কে ন্যায়বিচার ও শিশুদের অধিকার নিয়ে আলোচনা আরও গভীর হয়েছে।

স্ট্রাইকিং অভিযোগ এবং তদন্ত প্রক্রিয়া

ঘটনার বিবরণের মধ্যে একটি আকর্ষণীয় দাবি হল যে রাবিয়া নাজকে যে গাড়িটি আঘাত করেছিল সেটি আইনেসিল মেয়র কোসকুন সোমুনকুওলুর ভাগ্নে চালিত করেছিল। বাবা সাবান ভাতান এবং কিছু প্রত্যক্ষদর্শী এই দাবিকে সমর্থন করেন এবং ঘটনার তদন্তের দাবি করেন। যাইহোক, তদন্ত প্রক্রিয়া চলাকালীন কোন সুস্পষ্ট উপসংহারে পৌঁছানো যায়নি এবং বিচার না করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল।